৫ ধরণের প্রিমিয়াম কোয়ালিটির এ গ্রেডের বাদাম সাথে বেশ উন্নত মানের ইরানি জাফরান।
পুষ্টিবিদ ও শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তত্বাবধানে তৈরি
এছাড়াও ব্যবহার করা হয়েছে থাই বাদাম, দুলাল চন্দ্রবার এর তাল মিশ্রি, ননীযুক্ত পুষ্টিকর দুধ, ইত্যাদি
উত্তরঃ ৬ মাসের বাচ্চা থেকে ২ বছরের বাচ্চাকে হাফ গ্লাস পানির মধ্যে ১ চা চামচ পাউডার মিশিয়ে রান্না করে খাওয়াবেন
২ দুই বছরের বেশি বয়সী বাচ্চাদের এক গ্লাস পানির মধ্যে ২ চা চামচ অথবা পরিমাণ অনুযায়ী পাউডার মিশিয়ে রান্না করে খাওয়াবেন।
উত্তরঃ আমেরিকার শিশু বিশেষজ্ঞদের মতে যেসব শিশুর ওজন কম হয় এবং কোন মতেই শিশুর ওজন বাড়ছে না, সে ক্ষেত্রে “জাফরান বাদাম” ওজন বৃদ্ধিতে এবং শিশুর বিকাশে বেশ সহায়তা করে। যখন শিশুর বয়স ছয় মাস হবে তখনই “জাফরান বাদাম” খাওয়ানো উচিত। এই “জাফরান বাদাম” এ রয়েছে আইরন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, ওমেগা ৩ এবং ওমেগা ৬ এছাড়াও রয়েছে ২০ টি পুষ্টিগুন উপাদান।
উত্তরঃ সারাদেশের অসংখ্যা মা-বাবা এই সমস্যাটিতে ভুগছে! আলহামদুলিল্লাহ আমাদের এই “জাফরান বাদাম” টি বাচ্চারা খুবই আনন্দের সহিত খায়। মজার বিষয় হলো আমাদের পেইজে এমন অসংখ্যা রিভিউ দেখতে পারবেন যাদের সন্তান কিছুই খেতে চাইতো না তাদের সন্তানও আলহামদুলিল্লাহ খুব মজা করে খাচ্ছেন।
উত্তরঃ আমাদের এই হোমমেড “জাফরান বাদাম” টি 6 মাস- 12 বছরের বাচ্চাদের পর্যন্ত খাওয়ানো যাবে।
উত্তরঃ আমাদের এই প্রোডাক্টে কোন কেমিক্যাল অথবা ফ্লেবার ব্যাবহার করা হয়নি, এটা সম্পূর্ণ হোম মেইড প্রোডাক্ট। তাই ক্ষতির কোন সম্ভাবনা নেই।
উত্তরঃ আমাদের প্রাইস টা অফিসিয়ালি ফিক্সড করা, সুতরাং আপনি এখন অর্ডার করতে চাইলে অফিসিয়াল প্রাইসে অর্ডার করতে হবে। এবং কোন অফার যদি থাকে আমাদের পেইজে জানিয়ে দেওয়া হবে।
উত্তরঃ আমাদের প্রোডাক্ট অর্ডার করতে অগ্রিম কোন টাকা দিতে হবেনা। আপনার যদি প্রোডাক্ট টা আসলেই প্রয়োজন হয় তবেই অর্ডার করুন।
উত্তরঃ ঢাকার ভিতর 1-2দিনের ভিতর ডেলিভারি পাবেন। ঢাকার বাহিরে 2-3 দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। অর্ডার করার 3-4 দিন পর পর্যন্ত মোবাইল যেন বন্ধ না থাকে।
উত্তর: কোয়ালিটি সম্পন্ন প্রোডাক্ট একটু দাম বেশি হয়ে থাকে আমি প্রোডাক্টের কোয়ালিটি নিয়ে আপোষ করি না তাই আমার প্রোডাক্টের দাম অন্যদের তুলনায় একটু বেশি।
উত্তর: জি, ইন শা আল্লাহ খেতে পারেন, তবে ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী।
উত্তর: খেজুর চিনির “জাফরান বাদাম” তৈরি করা হয় সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তাই এটা গর্ব অবস্থায় মায়েদের খাওয়ানোর ফলে কোন ধরনের সমস্যা হবে না, নিশ্চিন্তে গর্ভবতী মায়েদের খেজুর চিনির “জাফরান বাদাম” খাওয়াতে পারেন। গর্ভবতী মায়েদের প্রচুর উপকারিতা রয়েছে এই খেজুর চিনির এই জাফরান বাদামে।
উত্তর: হ্যাঁ, অবশ্যই স্বাস্থ্য হবে, কারণ এটি সম্পূর্ণ ন্যাচারাল ও কেমিক্যাল মুক্ত একটি পুষ্টিকর খাবার।
উত্তরঃ আমাদের এই খেজুর চিনির “জাফরান বাদাম” খাওয়ার নিদিষ্ট কোন সময় নাই, আপনার সুবিধা মতো যে-কোন সময় খাওয়াতে পারবেন।
উত্তরঃ এটা খাওয়ানোর ফলে কোন ধরনের ক্ষতি হবে না ইনশাআল্লাহ,
কারণ এটা সম্পূর্ণ প্রকৃতিক পদ্ধতিতে তৈরি তাই এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
উত্তর: আলহামদুলিল্লাহ, জাফরান বাদাম পাউডার খেতে খুবই সুস্বাদু, এবং টেষ্টি। কাস্টোমার রিভিউ ভালো, এটা যারা এই পর্যন্ত নিয়ে খেয়েছে সবাই খুব মজাদার এবং ভালো বলেছেন।
উত্তর: জি, খেজুর চিনির “জাফরান বাদাম পাউডার ৬ মাসের বাচ্চা থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সের নারী-পুরুষ সবাই খেতে পারবে।
উত্তর: জি, সুজির সাথে জাফরান বাদাম পাউডার মিশিয়ে খাওয়াতে পারবেন, কোন সমস্যা হবে না।
উত্তর: আমাদের এই খেজুর চিনির “জাফরান বাদাম” পাউডারটি উৎপাদনের পর থেকে ১০ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে।
উত্তর: জি, হ্যা, অবশ্যই রিটার্ন করতে পারবেন,
ডেলিভারি ম্যান দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় আমাদের এই খেজুর চিনির “জাফরান বাদাম” পাউডার খেয়ে টেস্ট করে যদি ভালো না লাগে তাহলে রিটার্ন করে দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।